সম্মান রোজগার করতে হয়, কেউ তো দিয়ে দেয় না, সময় পাল্টাচ্ছে, সমস্তকিছুর তর্জমা পাল্টাচ্ছে আসে পাশের আমার আপনার সমাজটা, আর্থিক স্বাবলম্বিতা কে আজ অনেক বড়ো করে দেখার আর দেখানোর কারণটা খুব সহজ, ওটা এনে দেয় একটা অদৃশ্য নিরাপত্তা, নিজের প্রয়োজনীয়তা মেটানোর ক্ষমতা সকল মানুষেরই রয়েছে, ওটা কৃত্তিত্ব নয়, আবার নয় কোনো মানুষের দুর্বলতা......
Tag: raktim chakraborty poetry
সংগতি
শরীরের মৃত্যু ছাড়াও আরো অনেক মৃত্যু হয়, ভাবলেই যেন জীবন আরেকটা মাত্রা খুঁজে পায়।
বয়স, একটা উপলব্ধি
বিভিন্ন বয়সে নানান উপলব্ধি মনে ঘর করে , ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া কেন্দ্রিক একটা অজানা ভয় গ্রাস করে , বাকিরা ভুল নয় কিন্তু নিজে ঠিক এটার জন্য যুক্তি জোগাড় করা চলে , এই খেলাতে মানুষ হারায়, নতুন মানুষ জোটে কিন্তু প্রবৃত্তি মিটে যায় না, শূন্যস্থান সময়ের সাথে অনেক কিছুই উপলব্ধিতে নিয়ে আসে, কিছু না চাওয়া মুহূর্তের সাথে জীবন ঠিকই চলতে থাকে।
উদাস পাখি
সমস্ত লড়াইতেই শেষ লড়াইটা ব্যক্তিত্তের, পারি না আর হয় না তেই অর্ধেক সমাধান আটকে অস্তিত্বে, কি হবে ভাঙলে, কি হবে গড়লে, চিন্তায় যদি আসে, উদাহরণযোগ্য পরিবর্তন সম্ভব, মুক্তি আর আনন্দের সাথে দেখা হবে প্রতি ক্ষনে।
কাল চৈত্রী
ভবিষৎ প্রজন্মের কথা ভেবে, ওরে কে আছিস, দরজা সামলা, পরিবেশ নিজের চরিত্র পাল্টাচ্ছে।
দোটানায়
অনুশীলনের হাত ধরে সমাধানবিন্দুতে পৌঁছতে পারবে সবাই, ঠিক, যাত্রাপথ টুকু নিয়ে, দুশ্চিন্তা শুচিন্তা, সময়ের সাথে পাল্টে যাবে ঠিক।
প্রিয়
লাইনের মাঝে লোকানোদের আবিষ্কার করো বেশি না ভেবে অভিমানী, শব্দের মাঝে থাকা শব্দগুলোর মানে বোঝো, যাতে সুনিশ্চিত হয় নিরাপত্তাহীনতার অনুপস্থিতি।
শৈলী
উপেক্ষাতে উপেক্ষিত সবার শেষে কথা বলে, কিছুজন সেই কথাতে, বেশ গর্ব অনুভব করে, সমাজের সমবেদনা, গর্ব আরো বাড়িয়ে তোলে, উপেক্ষিত এভাবেই চিরকাল উপেক্ষিত হতে থাকে
উত্তর দিতে হবে
উত্তর দিতে হবে, জাহির করতে হবে নিজেকে, নইলে ব্যক্তিত্বহীনতার পাশাপাশি না জানি আরো কত কি তকমার ভারই না বহন করতে হবে|
প্রকাশ্যে অপ্রকাশ্য
আত্মঅভিমান সারাটা বছর, প্রয়োজনে শুধু ক্ষনিকের বিসর্জন, ক্ষমতা ও মুদ্রা সকলের প্রিয়, দুইয়ের মাঝেই হোক প্রগতি আর বিবর্তন।
শব্দজব্দ
শিক্ষা হোক বা রাজনীতি, গুরুত্বের কাছে মানুষ কম।
খেলা হবে
সবাই সন্তুষ্ট, সবাই আশাবাদী, নিজেদের চিন্তাধারায় কিছু নিবেশ না করেই নাকি হবে প্রগতি
সমৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
সমৃদ্ধির প্রয়োজন সুন্দরতা উপলব্ধির উদ্দেশ্যে
মূল্যায়নের এক দৃষ্টিকোণ
মৃত্যুর পূর্বে বা মৃত্যুর পরে, কোনো ব্যক্তিত্বেরই যে হয় না, মূল্যায়নের আওতার অন্তরভূক্তি।
পরিবর্তন
পরিবর্তন তখনি যখন সমস্ত যদি, উপলব্ধির সাথে নদীর জলে ভেঁসে যেত।
নবপ্রজন্মের ইতিকথা
নিরাপত্তাহীনতার চেয়েও নিজের কাছে হেরে যাওয়া আর স্বপ্নহত্যা সবচেয়ে বেশি কষ্টের, এই উপলব্ধি।
উপাদান
স্মৃতি ও কল্পনা জীবনের দুই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা মানুষকে প্রাণিজগতের শিরোপা বানিয়েছে পরিচালনার ঘাটতিতে মানুষকে আবেগী ভারসাম্যহীনতার মুখে দাঁড় করিয়েছে, অনুকরণ নয় উপলব্ধি ও কৃতকর্মের কাছে মান্যতা সবাই পেয়েছে।
সবচেয়ে বড়ো ব্যাধি- উপেক্ষা
উপেক্ষা উপেক্ষিত হয়ে সমাজে বেঁচে আছে ঠিক, এর ফলাফল ভোগ করবো চুটিয়ে, শেষে আমি আপনি ঠিক।
মানুষ সভ্য ও সামাজিক প্রাণী
সম্প্রীতির বাসনা মুখে, কর্মে প্রশ্নচিহ্নের সামনে সভ্যতা।
সামাজিক সাধারণ
আজকের সমাজের বন্য সমাজে রূপান্তরণ , সবার মাঝে ধর্ষণ ও মানহানির ঘটনা খুবই ছোট্ট আর সাধারণ ?
আজকের ঋণাত্মকতা, সাথে প্রগতি
অন্যের প্রাপ্য উদ্বাস্তু নয়, ওটার প্রতি সচেতনতাই একমাত্র মাধ্যম যার ফলাফল বিশৃঙ্খলাহীন প্রগতি।
ভুল – একটি দৃষ্টিকোণ
জন্ম যাদের হাতে, পরোক্ষ ভাবে তারাই মেরে ফেলছে না তো ?
বিকল্প
মানসিক স্থিতির গুরুত্ব আজও সমাজে আসে না, আত্ম্যহত্যার হারের দিকে গুরুত্ব কি কারো পড়ে না?
ই এম আই
ক্ষেত্র নির্বিশেষে আজ সবই দামি, হারিয়েছে প্রাণের মূল্যতা।
পার্শ্ব পথ
একান্তে প্রশ্নরা এলে, ধৈর্য্য ক্লান্তি নিয়ে মলাটকে সঙ্গে করে দেয়, বিকল্পিত বা কখনো পার্শ্বপথে হাঁটা।
বিদ্বেষ
নিঃশাস নিচ্ছে ব্রিটিশ নীতি, দাঙ্গা ও বিদ্বেষের নামে আজ।
সমালোচনা
আলোচনা, সমালোচনা, মন্তব্য ও অন্যকে ছোট করার ধারণার পার্থক্য, রচনা করতে পারে নতুন এক সমাজ, যা হবে প্রতিবাদী, সৃজনশীল ও ছোটদের নাগরিক গড়ে তোলার মধ্য।
বিভ্রান্তি
উদাসীনতা তোমার অভ্যেস, কাজ করাতে ক্লান্তি, ক্লান্তি কাজ করলে আসে, বাকি সবই বিভ্রান্তি।
অস্তিত্ব
ব্যক্তিত্বের মর্যাদার প্রেক্ষাপট যদি না থাকে তৈরী, বাস্তব পৃথিবীতে হারিয়ে যায় সেই সমস্ত যোদ্ধা, দার্শনিক ও মনীষী।
অস্তিত্ব ও নিরপেক্ষতা
অস্তিত্বের লড়াইতে আত্মঘাতী ও দূষিত আজ বেশিরভাগ পবিত্র অন্তরআত্মা।
কদর
কদর মাপার দৃষ্টি, খুব অল্প কোনেই যে ঠাঁই পেয়েছে।
সম্পর্কের মাঝে অব্যাক্ত
সম্পর্কের মাঝে অব্যাক্ত
মহামারী
দুশ্চিন্তাময় মহামারীতে আক্রান্ত আমার শহর,খবরের কাগজ আর স্বাস্থবিভাগ কেড়েছে সবার নজর,অক্লান্ত পরিশ্রম সত্ত্বেও পরিকাঠামো নজর এড়িয়েছে,দিন গুনছে আম জনতা, এই বুঝি চিকিৎসার নতুন ওষুধ বাজারে এসেছে, বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছেন মানুষ চারপাশে, নানান ভয়ে ভীত,পিপিই কীটের ভেতরের মানুষগুলো আজ বেশ সন্ত্রস্ত,জীবন বাঁচানোর মাঝে ব্যর্থতা ও নিজের পরিবারের চিন্তা,কিছু জন আবার এই পরিস্থিতিতে মুনাফা কামানোর করছে… Continue reading মহামারী
জীবন ও অন্ধকার
অন্ধকার নিজে রচে না ওরা, যেমনটা মানুষ রচে রোজদিন।
অর্থ
একটা অর্থ পাল্টাতে পারে অন্য অর্থের দৃষ্টিকোণ।
লড়াই
কর্মপ্রধান দেশে, কর্মকে গুরুত্ব দিয়েছো কতখানি?
আজকের সমাজ মাধ্যম
ঘাড়ের ওপরের এরূপ পুষ্টিতে আসছে নাতো, মস্তিষ্কে বিকৃতি??