কে বেশি গুরুত্বপূর্ণ, মানুষ না সম্পর্ক?
কে বেশি গুরুত্বপূর্ণ, আবেগ না সম্পর্ক?
গুরুত্বপূর্ণ কে, সমাজ না সম্পর্ক?
কে গুরুত্বপূর্ণ বেশি, মুহূর্ত নাকি পরিণতির মানদণ্ড?
কে বেশি গুরুত্বপূর্ণ, সম্পর্ক নাকি সম্পর্কের পরিণতি?
কার বেশি গুরুত্ব, মুহূর্তের নাকি নৈতিকতার প্রতি?
কার গুরুত্ব বেশি, আমার শুন্যতার নাকি তার চাহিদার?
কার গুরুত্ব বেশি, আমার না তোমার?
কোনটা উচিত, কোনটা উচিত নয়?
নিয়ম তুমি কেন তৈরী করবে, কেন আমি নয়?
সম্পর্কের মধ্যে নিয়ম থাকবে, প্রেমে থাকবে স্বার্থ?
ভালোবাসা শৃঙ্খলাতে আর মানুষ সম্পর্কে আবদ্ধ?
আমি কেন করতে পারবো না কাজটা, কেন তুমি করবে?
সমাজের আর পরিবারের সব নিয়মগুলো কেন তুমি নিয়ন্ত্রণ করবে?
কেন ছোটরা সম্নান পাবে না, সমানে লাঞ্চিত হবে?
কেন সম্পর্ক, সংসার সর্বত্র, আমি তুমি এই ধারণার অস্তিত্ব থাকবে?
আমার ভুল, তোমার ভুল এই কথাগুলো কবে পাগলের প্রলাপ হবে?
ভালোবাসার যোগ্যতা কবে সবাই সবার কাছে পাবে?
ডিগ্রি নয় মানবিকতা দিয়ে কবে চরিত্র যাচাই হবে?
কবে সরকারের কাছে না গিয়ে নিজেরাই সমস্যার সমাধানের কথা ভাববে?
মুহূর্ত স্মৃতি হয়ে থাকে নয় সে আয়ুর দ্বারা সীমিত,
সম্পর্কের শারীরিক বা মানসিক যেকোনো রূপেই মৃত্যু কিন্তু নিয়মিত।
আবেগ গুলো খাঁটি, চলে না নৈতিকতার জোর যার,
মূল্য আর গুরুত্ব খুঁজতে গিয়ে জন্ম সম্পর্কের মাঝে নৈতিকতা।।
সমস্যা নিজের সমাধান অন্যের, এভাবেই কাজ চলছে,
ঘাড়ের নিচের পুষ্টিতে ঘাড়ের ওপর বঞ্চিত থাকছে।
বিবেক বঞ্চিত থাকছে, বঞ্চিত মানুষ থাকছে,
কিন্তু নিজের দুঃখের কারণ অন্যকে বলে যাচ্ছে।।